ঢাকা, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫

২১ আশ্বিন ১৪৩২, ১৩ রবিউস সানি ১৪৪৭

মেঘনা লাইফের এজিএমে ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

ব্যাংকার প্রতিবেদন

প্রকাশ: ২০:০৬, ২৯ আগস্ট ২০২৫ | আপডেট: ২০:০৬, ২৯ আগস্ট ২০২৫

মেঘনা লাইফের এজিএমে ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স পিএলসি ২০২৪ সালের জন্য সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেছে। কোম্পানির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এ সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমদ।

সভায় যুক্ত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ (পাভেল), পরিচালক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, এ.এন.এম. ফজলুল করিম মুন্সী, মো. মঈন উদ্দিন, সবিতা ফেরদৌসী, শারমিন নাসির, দিলরুবা শারমিন, প্রফেসর আনসার আলীসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ এবং মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ তারেক এফসিএ।

মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স ২০২৪ সালে মোট ৩৩৬ কোটি টাকা প্রিমিয়াম আয় করে। এ সময় কোম্পানিটির মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১,৭৯৯ কোটি টাকা এবং বীমা দাবি পরিশোধ করা হয় ৩৬৩.৫০ কোটি টাকা। কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়ায় ১.৬১ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য হয় ১.৫০ টাকা।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমদ জানান, কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স প্রায় ৪,১৫০ কোটি টাকা বীমা দাবি পরিশোধ করেছে। শুধু ২০২৪ সালেই গ্রাহকদের মৃত্যুদাবী বাবদ ৮.১৮ কোটি টাকা, কিস্তি বীমার সুবিধা বাবদ ১০১.১২ কোটি টাকা, মেয়াদ পূর্তি দাবী বাবদ ১৬৬.০২ কোটি টাকা, সমর্পণ দাবী বাবদ ৮.০৫ কোটি টাকা এবং বোনাস বাবদ ৮০.০২ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এসব পরিসংখ্যানই প্রমাণ করে যে মেঘনা লাইফ গ্রাহকদের দাবী পরিশোধে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত রাখতে ২০২৫ সালের জন্য যথাযথ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।

চেয়ারম্যান বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা, কর্মকর্তা-কর্মচারী, বীমাকর্মী, পলিসি হোল্ডার ও শেয়ারহোল্ডারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্সের এএমডি ও কোম্পানি সচিব এনামুল হকের সঞ্চালনায় ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।-বিজ্ঞপ্তি।

এএ

ব্যাংকার প্রতিবেদন

এ সম্পর্কিত খবর

আরও পড়ুন