ব্যাংকার প্রতিবেদন
প্রকাশ: ১৮:৪৫, ১৭ নভেম্বর ২০২৫ | আপডেট: ১৮:৪৬, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা বা ভর্তুকি দেওয়ার হিসাব প্রক্রিয়া স্পষ্ট করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে জানায়, ‘গ্রস ওয়েট’ (মোট ওজন) বলতে গ্লেজ বা বরফসহ মাছের ওজনকেই বোঝানো হবে।
সেখানে আরও বলা হয়, নগদ সহায়তার পরিমাণ নির্ধারণে নির্ভুল হিসাব নিশ্চিত করতেই এ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে।
রপ্তানি ও অর্থ প্রদানের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে এই বিষয়টি মেনে চলার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সরকারের উদ্যোগের অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যাতে রপ্তানিকারকদের আর্থিক সহায়তা দেয়ার ক্ষেত্রে হিসাব প্রক্রিয়া আরও সহজ হয়।
পূর্বের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি সিদ্ধান্তক্রমে হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রফতানি খাতে নগদ সহায়তা প্রাপ্তির জন্য আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য বা গভীর সমুদ্র থেকে জলযানে আহরিত ও প্রক্রিয়াজাত করা হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রফতানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ এসোসিয়েশনের সদস্য প্রতিষ্ঠান হতে হবে।
এ ছাড়া এখন থেকে হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রফতানির বিপরীতে নগদ সহায়তার জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অথবা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে।
সংশ্লিষ্ট রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান মৎস্য অধিদফতরের যথাযথ লাইসেন্সপ্রাপ্ত মৎস্য রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান হতে হবে।
এএ
ব্যাংকার প্রতিবেদন